কুষ্টিয়া প্রতিনিধি।।রবিবার বিকেল সাড়ে ৩ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ফুটবল মাঠে মার্কেটিং ও ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের খেলায় এ ঘটনা ঘটে। এতে ট্যুরিজম বিভাগের শিক্ষকসহ ৮জন খেলোয়ার আহত হয়েছে। আহতদের তৎক্ষনাৎ বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেলে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। তারমধ্যে আশঙ্কাজনক ২ জনকে কুষ্টিয়া মেডিক্যালে পাঠানো হয়েছে বলে জানা যায়।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, খেলার দ্বিতীয়ার্ধে ট্যুরিজম বিভাগের খেলোয়াড় নাঈম গোল করতে গেলে মার্কেটিংয়ের এক খেলোয়ারের সাথে ধাক্কা লেগে দুজনেই পড়ে যায়। এসময় মার্কেটিং বিভাগের ওই খেলোয়াড় নাঈমের মুখে লাথি মারে। ঘটনায় নাইম ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে ধাক্কা দেয়। এতে মার্কেটিং বিভাগের অন্যান্য খেলোয়াড়রা একত্রিত হয়ে নাঈমের ওপর চড়াও হয়।
এক পর্যায়ে দর্শকসারি থেকে কয়েকজন মাঠের মধ্যে প্রবেশ করে নাঈমকে ও একই দলের আল-আমিনকে মারধর করতে শুরু করে। এসময় তাদেরকে রক্ষা করতে ট্যুরিজমের অন্য খেলোয়াড়রা এগিয়ে আসলে দুই দলের মধ্যে বাক বিতান্ডা শুরু হয়।
এক পর্যায়ে দু’বিভাগের খেলোয়াড়দের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। এসময় ট্যুরিজম বিভাগের খেলোয়ার সুজন, আল-আমিন, রাজ, রাফি, সালেহ সহ ৮ জন খেলোয়ার আহত হয়। আহত সকলকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।
পরে গুরুতর আহত ২ জনকে কুষ্টিয়া মেডিক্যালে পাঠানো হয়। সংঘর্ষের সময় খেলোয়ার সহ বাহির থেকে দিদার (মার্কেটিং ১৫-১৬), হাবিব (মার্কেটিং ১৫-১৬), রাসেল (মার্কেটিং ১৬-১৭), সুজন (মার্কেটিং ১৬-১৭), অন্য বিভাগের আনান (এইচআরএম ১৭-১৮), রাফিদ (ফিন্যান্স ১৭-১৮), রাতুলকে ট্যুরিজম বিভগের খেলোয়াড়দের অতর্কিতভাবে মারধর করে দেখা যায়।
এদিকে ট্যুরিজম বিভগের শিক্ষক শরীফুল ইসলাম জুয়েল মারামারি থামাতে আসলে তাকেও হামলা করে মার্কেটিং বিভাগের সমর্থকরা। এসময় শিক্ষককে বাচাতে বিভাগের কর্মচারী মোস্তাফিজ এগিয়ে এলে তাকেও আঘাত করে বিক্ষুব্ধরা।
পরে ক্রীড়া বিভাগের শৃঙ্খলা কমিটির প্রচেষ্টায় পরিস্থিতি শান্ত হয়। সেই সাথে ঘটনায় পরিস্থিতি আশঙ্কাজনক দেখা গেলে টূর্নামেন্টের ক্রীড়া কমিটির সিদ্ধান্তে দুই দলের মধ্যকার খেলা স্থগিত ঘোষণা করে কমিটি। এতে খেলাটি গোল শূন্যে অমিমাংশিত থাকে।
এবিষয়ে ক্রিড়া বিভাগের পরিচালক ড. সোহেল বলেন, আজকের এই ঘটনায় আমরা খেলাটি স্থগিত করেছি। খেলার অংশগ্রহণকারী ২ বিভাগকেই লিখিত অভিযোগ দিতে বলা হয়েছে। লিখিত অভিযোগ পেয়ে আমরা শৃঙ্খলা কমিটির বৈঠকে যাচাই-বাচাই করে দোষীদের শাস্তির আওতায় আনব!
বঙ্গবন্ধু কাপ আন্ত:বিভাগ ফুটবল টূর্নামেন্টে দুই বিভাগের মাঝে সংঘর্ষের!আহত:৮
কুষ্টিয়া প্রতিনিধি।।রবিবার বিকেল সাড়ে ৩ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ফুটবল মাঠে মার্কেটিং ও ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের খেলায় এ ঘটনা ঘটে। এতে ট্যুরিজম বিভাগের শিক্ষকসহ ৮জন খেলোয়ার আহত হয়েছে। আহতদের তৎক্ষনাৎ বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেলে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। তারমধ্যে আশঙ্কাজনক ২ জনকে কুষ্টিয়া মেডিক্যালে পাঠানো হয়েছে বলে জানা যায়।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, খেলার দ্বিতীয়ার্ধে ট্যুরিজম বিভাগের খেলোয়াড় নাঈম গোল করতে গেলে মার্কেটিংয়ের এক খেলোয়ারের সাথে ধাক্কা লেগে দুজনেই পড়ে যায়। এসময় মার্কেটিং বিভাগের ওই খেলোয়াড় নাঈমের মুখে লাথি মারে। ঘটনায় নাইম ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে ধাক্কা দেয়। এতে মার্কেটিং বিভাগের অন্যান্য খেলোয়াড়রা একত্রিত হয়ে নাঈমের ওপর চড়াও হয়।
এক পর্যায়ে দর্শকসারি থেকে কয়েকজন মাঠের মধ্যে প্রবেশ করে নাঈমকে ও একই দলের আল-আমিনকে মারধর করতে শুরু করে। এসময় তাদেরকে রক্ষা করতে ট্যুরিজমের অন্য খেলোয়াড়রা এগিয়ে আসলে দুই দলের মধ্যে বাক বিতান্ডা শুরু হয়।
এক পর্যায়ে দু’বিভাগের খেলোয়াড়দের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। এসময় ট্যুরিজম বিভাগের খেলোয়ার সুজন, আল-আমিন, রাজ, রাফি, সালেহ সহ ৮ জন খেলোয়ার আহত হয়। আহত সকলকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।
পরে গুরুতর আহত ২ জনকে কুষ্টিয়া মেডিক্যালে পাঠানো হয়। সংঘর্ষের সময় খেলোয়ার সহ বাহির থেকে দিদার (মার্কেটিং ১৫-১৬), হাবিব (মার্কেটিং ১৫-১৬), রাসেল (মার্কেটিং ১৬-১৭), সুজন (মার্কেটিং ১৬-১৭), অন্য বিভাগের আনান (এইচআরএম ১৭-১৮), রাফিদ (ফিন্যান্স ১৭-১৮), রাতুলকে ট্যুরিজম বিভগের খেলোয়াড়দের অতর্কিতভাবে মারধর করে দেখা যায়।
এদিকে ট্যুরিজম বিভগের শিক্ষক শরীফুল ইসলাম জুয়েল মারামারি থামাতে আসলে তাকেও হামলা করে মার্কেটিং বিভাগের সমর্থকরা। এসময় শিক্ষককে বাচাতে বিভাগের কর্মচারী মোস্তাফিজ এগিয়ে এলে তাকেও আঘাত করে বিক্ষুব্ধরা।
পরে ক্রীড়া বিভাগের শৃঙ্খলা কমিটির প্রচেষ্টায় পরিস্থিতি শান্ত হয়। সেই সাথে ঘটনায় পরিস্থিতি আশঙ্কাজনক দেখা গেলে টূর্নামেন্টের ক্রীড়া কমিটির সিদ্ধান্তে দুই দলের মধ্যকার খেলা স্থগিত ঘোষণা করে কমিটি। এতে খেলাটি গোল শূন্যে অমিমাংশিত থাকে।
এবিষয়ে ক্রিড়া বিভাগের পরিচালক ড. সোহেল বলেন, আজকের এই ঘটনায় আমরা খেলাটি স্থগিত করেছি। খেলার অংশগ্রহণকারী ২ বিভাগকেই লিখিত অভিযোগ দিতে বলা হয়েছে। লিখিত অভিযোগ পেয়ে আমরা শৃঙ্খলা কমিটির বৈঠকে যাচাই-বাচাই করে দোষীদের শাস্তির আওতায় আনব!