কুষ্টিয়া মিরপুর উপজেলার তালবাড়ীয়া ইউনিয়নের শামুখীয়া গ্রামের পূর্বপাড়ার শাহাদাৎ হোসেনের ছেলে রফিকুল ইসলাম ডিগ্রি ছাড়াই ডাক্তার দীর্ঘদিন যাবত ডাক্তার না হয়েও বীরে দাপটে চালিয়ে যাচ্ছেন ডাক্তারী পেশা।রফিকুল ইসলামের নাই কোন ডাক্তারের ডিগ্রি নাই কোন কাগজ পত্র নেই তবুও তিনি নিজেকে বড় ডাক্তার বলে দাবি করেন এবিষয়ে এলাকাবাসীরা জানিয়েছে দীর্ঘদিন যাবত রফিকুল ইসলাম ডাক্তারী করছেন কিন্তু কোন নিয়মেই ডাক্তারী করার অনুমতি নেই তাঁর অথচ তিনি ডাক্তারী করে হয়ে গেছে লক্ষ-লক্ষ টাকার মালিক যদিও তার নেই ড্রাগ লাইসেন্স তার পরেও তিনি শামুখীয়া প্রফেসার মোড়ে চেম্বার করে নিয়মিত ভাবে প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের রুগী দেখেন। এ বিষয় এলাকার সাধারণ মানুষের দাবি যে সে কি ভাবে সব রুগী দেখেন তা হলে কি তিনি সর্ব রুগীর ডাক্তার ঐ এলাকার সাধারণ মানুষ জানতে চায় এমন ভুয়া ডাক্তারের কি কোন শাস্তি হবে না নাকি আমাদের সমাজে এমন ভুয়া ডাক্তার থেকেই যাবে এ বিষয়ে সরোজমিনে গিয়ে দেখা যায় এলাকার অনেক রুগীকে সব ধরনের চিকিৎসা দিচ্ছেন হাতুড়ি ডাক্তার রফিকুল ইসলাম আমরা তাঁর কাছে জানতে চাইলাম যে আপনি কিসের ডাক্তার তিনি জানিয়ে দিলেন আমি ডাক্তার না তবুও রুগী দেখি কারণ এই পেশায় টাকা আয় করা যায় অনেক তাই নিজে কে ডাক্তার বলি আমি তিনি আরো বলেন আমার কোন ড্রাগ লাইসেন্স নাই তাই এলাকা থেকে একজন আমার বিরুদ্ধে ডাগ সুপার সারের কাছে অভিযোগ দায়ের করছেন তবে সেও আমার কিছু করতে পারিনি এ বিষয় ড্রাগ সুপার এর সাথে কথা হলে তিনি জানান বিষয় টির সত্যতা পাওয়া গেছে এবং ডাগ লাইসেন্স আইনে তাঁর বিরুদ্ধে নোটিশ দিয়েছি আমরা ১৫ দিনের মধ্যে নোটিশের উত্তর না দিলে আমরা তাঁর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিবো পরে এ বিষয় সিভিল সার্জনের সাথে কথা হলে তিনি জানান এমন ভুয়া ডাক্তার যদি আমাদের সমাজে থাকে তাহলে সঠিক ডাক্তারা সন্মান পাবে না এ বিষয় টি সঠিক তদন্ত করে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।