খালিদ হাসান রিংকু ঃ- নদীর বুকে জেগে ওঠা চর। সেই চরে যাতায়াত করাই যেখানে কষ্টসাধ্য, সেখানে বিদ্যুতের আলো পৌঁছাবে- এমনটা ভাবা ছিল অনেকের কাছে স্বপ্নের মতো। সেই স্বপ্নই বাস্তবে দেখছে পদ্মা নদীবেষ্টিত চিলমারী ও রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়ন।
প্রমত্তা প্রদ্মার কারণে মূল ভৃ-খন্ড থেকে বিছিন্ন হয়ে পড়ে দৌলতপুর উপজেলার চিরমারি রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়ন। ১৫টি গ্রামের ২ লাখ মানুষ নাগরিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত ছিল, বিদ্যুৎ হীন ছিল ৫০ বছর।মুজিব বর্ষে ফাল্গুনের প্রথম প্রহরে চরাঞ্চল বাসির কপালে মিলল বিদ্যুৎ।
২০২০ সালের মধ্যেই শতভাগ বিদ্যুতায়িত উপজেলা হতে যাচ্ছে দৌলতপুর উপজেলা।সব ঘরে জ্বলবে বিজলী বাতি। সাংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর বর্ষ পূর্তীতে এ্যাডঃ আঃ কাঃ মঃ সরওয়ার জাহান বাদশাহ্ এমপি’র এই উদ্যােগ স্থাগত জানিয়েছেন স্থানীয় জনগণ। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রশংসায় ভাসছেন তিনি।
ইতোমধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা,শিক্ষার মনোন্নয়নে যথাযথ উদ্যােগ নিয়েছেন বলে প্রতিদিনের কুষ্টিয়া কে জানিয়েছেন বাদশাহ্ এমপি।দৌলতপুর উপজেলার সার্বিক উন্নয়নে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন এ্যাডঃ আঃ কাঃ মঃ সরওয়ার জাহান বাদশাহ্ এমপি। বিদ্যুৎ পেয়ে খুশি চরাঞ্চলের জনসাধারন।
বাদশাহ্ এমপি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রীর মুজিববর্ষের বিশেষ উপহার হিসেবে সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে দুর্গম চরের মানুষ বিদ্যুৎ পাচ্ছে। বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বপ্ন দেখেন, স্বপ্ন দেখান এবং স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেন। এটাই তার বড় প্রমাণ।