কুষ্টিয়া দৌলতপুর উপজেলার বাহেরমাদি গ্রামেরর মৃত আহমেদ আলীর ছেলে বুলবুল এর উপর হামলা হয়েছে বলে জানান এলাকাবাসী।প্রত্যক্ষদর্শী এলাকাবাসী জানান, বুলবুলের ছোট বোনকে নিয়ে পারিবারিক সমস্যা কারনে বাহির্মাদি গ্রামের ভাদু মাস্টারের বাড়িতে সালিশী বৈঠক বসে।
বৈঠকে উভয় পক্ষের লোকজন না আসাতে বুলবুল তার বোনকে নিয়ে চলে আসেন। আসার পথে বাহির্মাদি গ্রামের বাজারে এসে পৌঁছালে আমরা কিছু বুঝে উঠার আগে বুলবুল ও তার পরিবারের লোকজন কে বেধড়ক মারপিট শুরু করেন। এ বিষয়ে বুলবুলের বোন জানান,আমরা বাহির্মাদি বাজারে এসে পৌঁছালে স্থানীয় ক্যাডার বাহিনী আমার ভাইকে হত্যার উদ্দেশ্যে আক্রমণ চালায় ।
আমি এবং আমার আরো একটি বোনকে তারা মারপিট করে গুরুতর আহত করেন তারা হাতুড়ি রোডসহ অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে আমাদের উপরে হামলা চালায়। এ বিষয়ে বুলবুল জানান, মামুন, মাসুদ,রোকন সহ আর তিন চার জন আমার উপর পূর্ব পরিকল্পিতভাবে হামলা চালায় আমি দিশেহারা হয়ে বাহিরমাদী বাজারে একটি দোকানের ভিতর লুকিয়ে পড়ি তখন ওই দোকানের ভিতরে ঢুকে আমাকে মারপিট শুরু করে আমি দিশেহারা হয়ে আরেকটি দোকানে লুকিয়ে পড়ি।
দোকানদার দোকানের সকল দরজা বন্ধ করে দেয় এমত অবস্থায় তারা আমার বোনকে বেধড়ক মারপিট করে। আমার কাছে ২ লক্ষ অধিক টাকা ছিল সেখানে আমার টাকাটি ছিনতাই করে নেই , বিষয়টি তদন্ত করে আমি তো বিচার দাবি করছি। এ বিষয়ে মামুনের কাছে জানতে চাইলে তার সহযোগী রোকন মোল্লা জনসম্মুখে বলেন আজ বুলবুল পালিয়ে না গেলে শেষ করে ফেলতাম শালাকে এসময় মামুন জানান, সালিশি বৈঠকে সমাধান না হয় ছোটখাটো কথা কাটাকাটি হয়েছে তবে তাদেরকে আমরা মারে নাই। এ বিষয়ে থানা পুলিশ ঘটনা স্থান পরিদর্শন করেছেন।