দৌলতপুর প্রতিনিধি : কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার চরাঞ্চলসহ বিভিন্ন গ্রামে এলজিইডি’র রাস্তার উন্নয়নে যাতয়াতসহ ব্যাপক সুবিধা ভোগ করছে অজ-গ্রামের সাধারণ মানুষ। চলতি অর্থ বছওে প্রায় ৫০ টি নতুন ও প্রায় ৬০টি ভাঙা রাস্তার অবকাঠামো উন্নয়ন হয়েছে।
এ রাস্তা গুলি কর্দমাক্ত থেকে পিচের রাস্তা পেয়ে গ্রামের সাধারণ মানুষের চলাচলের জন্য ও কৃষিপণ্য পরিবহণ করা সহজ হওয়ায় বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা অফুরন্ত ভালবাসা প্রকাশ করেছে গ্রামের সাধারণ মানুষ।
এ সব সম্ভব হয়েছে এলজিইডি’র একনিষ্ঠ কর্মঠ দেশপ্রেমিক কর্মকর্তা ও ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান গুলির সদিচ্ছার ভিত্তিতে। দৌলতপুরে বিগত দিনে এলজিইডি’কে নিয়ে যে সব অভিযোগের পাহাড় তৈরী হয়ে ছিল বর্তমান কর্মকর্তা ইফতেখার উদ্দীন জোয়ার্দ্দার যোগদানের পর তা অনেকটা সস্তি খুঁজে পেয়েছে উপজেলাবাসী।
এ ব্যাপারে দৌলতপুর উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার ইফতেখার উদ্দীন জোয়ার্দ্দার জানান, তিনি ২০১৯ সালের ২০ অক্টোবর যোগদানের পর সর্ব স্তরের জনপ্রতিনিধিসহ সকলের সহযোগিতায় প্রায় শতাধিক রাস্তার কাজ পরিচালনা করেন।
উন্নত মানের রাস্তা তৈরীসরঞ্জাম ও ঠিকাদারের সদিচ্ছায় এ গুলি সম্ভব হয়েছে। তিনি আরো জানান আমি একজন আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান, বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার সোলায়মান হোসেন সেলুন জোয়ার্দ্দার (চুয়াডাঙ্গা) এমপি আমার ভাই, দেশের জন্য জাতীর জন্য সারা জীবন কাজ করে যাচ্ছেন। আমিও আমার অবস্থান থেকে এখানে আসার পর কভিড-১৯ করোনা মহামারিসহ বিভিন্ন প্রতিকূলতার মধ্যেও মানসম্মত ও টেকসই রাস্তা এলাকাবাসীকে উপহার দিতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করি।
ইফতেখার উদ্দীন জোয়ার্দ্দার বলেন এলাকার সাধারণ জনগণ, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব ও সরকারী কর্মকর্তা গণের সদিচ্ছায় পারে দেশের বিভিন্ন কর্মকান্ডে অংশ গ্রহণ করে, দেশের উন্নয়নে কাজ করা। প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের জন্য জাতীর জন্য কাজ করে দেশ ও দেশের বাইওে যথেষ্ট সুনাম অর্জন করেছেন। আমাদের সকলকে এ ব্যাপারে সচেতন হওয়া দরকার, তাহলে অনেক অসম্ভবকে সম্ভব করা যাবে।